ক্রাইম রিপোর্টার :
সুনামগঞ্জ ধোপাজান চলতি নদীর বালু মিশ্রিত পাথর, বিদ্যুৎ, জ্বালানি, মন্ত্রণালয়ের খনিজ সম্পদ, ২০১৮সাল থেকে কোনো ইজারাদার নেই।
২০১৮ সাল থেকে কোয়ারী থেকে বালু পাথর মিশ্রিত উত্তোলন করা বন্ধের আদেশ দেন আদালত।
২০২৪ সালে কোটি কোটি টাকার বালি পাথর, অকশনের, নাম দিয়ে হরিলুট করে নিয়ে যায় কিছু নেতা কর্মী ও বালু ব্যবসায়ী। বিভিন্ন অপকর্ম কাজের সাথে জড়িত থাকার কারণে সাবেক এসপি আ,ফ,ম, আনোয়ার খান চাকরি থেকে প্রত্যাহার হয়েছেন। সাবেক এসপি প্রত্যাহার হওয়ার পর কিছুদিন বালু পাথর উত্তোলন বন্ধ থাকে।
সিন্ডিকেটের বালু ব্যবসায়ীরা ওসি আবুল কালাম, ও নৌ পুলিশের ইনচার্জ কে হাত করে ফায়দা করে কোটি কোটি টাকার বালু পাথর ব্যবসায়ী ও নেতা কর্মীরা মিলে নিয়ে যায়। স্থানীয় এলাকার মানুষ বাধা দিলে তখন এলাকার মানুষ কে মিথ্যা মামলার ভয় দেখায়। সুনামগঞ্জ মডেল থানার ওসি আবুল কালাম কে মোঠোফোন দিয়ে কল দিলে ওসি বলে আমার কাজ না এইটা নৌ পুলিশের কাজ। নৌ পুলিশ কে কল দিলে বলে আমি টুকের বাজার ফাঁড়ি তে আছি দেখছি। দেখতে দেখতে নৌকা গুলো এর ভিতরে হাওড়ের বাইপাস নৌ পথ দিয়ে চলে যায়। পুলিশের সাহায্যে নৌকা গুলো পাস হয়।
ড্রেজার দিয়ে নদী খনন করাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে গরিব অসহায় সাধারণ মানুষের বাড়ি ঘর ও কৃষি ফসলি, আবাদ এর জমি। রাতা রাতি বড়োলোক হচ্ছে সিন্ডিকেট নেতা কর্মী ব্যবসায়ী প্রশাসনের কিছু কর্মকর্তা ও কিছু প্রবাবশালী চাঁদাবাজরা,অবৈধ বালুভর্তি বাল্কহেড আনুমানিক, ৭হাজার গণফুট বালু ভর্তি দৈনিক ২০০ টি বাল্কহেড থেকে প্রতি ফুট হিসাবে ২০ টাকা করে নৌকার মালিকদের টেক্স দিতে চাঁদাবাজদের।
লিম্পিড ইঞ্জিনিয়ারিং নামের একটি ঠিকাদারের প্রতিষ্টানের স্লিপ দিয়ে ভিটি বালুর কথা বলে সিলেকশন বালু উত্তোলন করছে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায় বালু লিম্পিড ঠিকাদার প্রতিষ্টানে যায় মাত্র ১০টি বাল্কহেড আর বাকি বাল্কহেড চাঁদা দিয়ে লিম্পিড এর নামে টোকেন সংগ্রহ করে জামালগঞ্জ দুর্লভপুর বিক্রি করে দেয়।
ড্রেজার দিয়ে কোটি কোটি টাকার বালু নিয়ে যায়। মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চাঁদাবাজরা।
চাঁদাবাজ ১, আলামিন মিয়া(৪০)পিতা মৃত লুহুদ্দীন সাং মনিপুরী ঘাট,২, আব্দুল আজি,(৫৫ )৩, জলিল(২৪)৪,জালাল ভান্ডারী(৫৭)৫,নাসির (৪০)রবি আউয়াল(৩১)নূর মুহাম্মদ মোক্তার হোসেন সাউয়াল (২৫) (৪৫)আরো অনেকে
সিন্ডিকেটের মূল হোতা হুড়ারকান্দা গ্রামের বাসিন্দা পিতা মোঃ এন্তাজ আলীর(৭৫) সন্তান মোঃ রমজান মিয়া(৪৫) দিন মুজুর থেকে কোটিপতি সুনামগঞ্জ শহরে ৫ম তলা বাড়ি নির্মাণ ও করেছে। ২য় ব্যক্তি, মোঃ বাবুল মিয়া(৩৫)পিতা মোঃ আবুল খায়ের (৬০) দেশের কোটি কোটি টাকার খনিজ সম্পদ লুটপাট করাতে আইনের আওতায় এনে কঠোর ভাবে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হউক, স্থানীয় প্রশাসনের কাছে ভুক্তভুগি এলাকার জনগণ ও বাসিন্দার কথা হচ্ছে সরকারের সম্পদ রক্ষা করার আপনাদের দায়িত্ব, জেলা প্রশাসক, মহোদয়ের স্যারের,কাছে স্থানীয় এলাকার জনগণের দাবী।
অবৈধ ড্রেজার দিয়ে নদী খনন, করে দুই পাড় কেটে বসত বাড়ি ভেঙ্গে ফেলতেছে আমাদের সুনামগঞ্জ হচ্ছে, বন্যায় প্রবলিত ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা বন্যা আসলে আমরা অনেক বিপদে পড়ে যাই।জেলা প্রশাসক এর মাধ্যমে , এই বিষয়টি তদন্ত করে অপরাধীদের দ্রুত শাস্তির দাবী জানাই স্থানীয় ভুক্তভুগি এলাকার জনগণ।